| অনুরূপ নাম নাম: খুশভীর, Khushvir, জাতি: Sikh, Indian, Punjabi, Bengali,  লিঙ্গ: boyনাম: খুশবিন্দর, Khushwinder, জাতি: Sikh, Indian, Punjabi, Bengali,  লিঙ্গ: boyনাম: কিরণবীর, Kiranbir, জাতি: Sikh, Indian, Punjabi, Bengali,  লিঙ্গ: boyনাম: কিরণদীপ, Kirandeep, জাতি: Sikh, Indian, Punjabi, Bengali,  লিঙ্গ: boyনাম: কিরঞ্জিত, Kiranjit, জাতি: Sikh, Indian, Punjabi, Bengali,  লিঙ্গ: boy | 
 
                                
                                চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষটির নাম খুশবন্ত, Khushvant হয় সেই মানুষটির জন্য সাধারণত একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ ও কর্ম জীবন অপেক্ষা করে থাকে। এই মানুষেরা বিশেষ জ্ঞানের অধিকারী হতে পারে এবং তাদের এই সুপ্ত জ্ঞান তাদের তাদের কর্ম জীবনে আশ্চর্য রকম সাফল্য অর্জন করতে সাহায্য করবে। এই মানুষেরা সাধারণত তাদের কাজের জগতেই হারিয়ে থাকতে পছন্দ করে। তবে এই কথাটাও সত্যি যে তারা হয়তো তাদের কাজের জগৎ আর নিজের জগতের মধ্যে একটি তারতম্য বজায় রাখতে সফল হবে। তারা হয়তো সারা জীবন ধরে অনেক বন্ধু এবং আত্মীয়স্বজনের সান্নিধ্যে আস্তে পারবে। তাদের এই বন্ধু ও আত্মীয়স্বজনেরা হয়তো তাদের সাথে ভীষণ ভাবে সহযোগিতা করবে। তাদের জন্ম সাধারণত হয়েই থাকে জ্ঞান ও খ্যাতি অর্জন করার জন্য। যদি তারা রুপোলি পর্দার কোনো একটি বিশেষ অংশ কে কেন্দ্র করে নিজেদের কর্মক্ষেত্র তৈরী করে তাহলে হয়তো তারা চূড়ান্ত সাফল্য অর্জন করতে পারবে। তাদের আকর্ষণীয় শারীরিক সৌন্দর্য্য হয়তো অন্যদের তাদের কাছে নিয়ে আসবে। তাদের সৌন্দর্যের জন্য হয়তো তারা রুপোলি পর্দায় বা মডেলিং এর জগতে খ্যাতি অর্জন করতে পারবে। তাদের পিতামাতাও হয়তো কোনো প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব হবে। এছাড়া তারা হয়তো খুব উদার মনের হবে এবং পীড়িত মানুষের সাহায্যের জন্য হয়তো বারংবার দৌড়ে যাবে। এদের সাহায্য করতে এই মানুষেরা হয়তো সারাক্ষন প্রস্তুত থাকবে এবং কখনো হয়তো কোনো দ্বিধা বোধ করবে না। এদের গুন এবং অধ্যবসায়ের দ্বারা এরা হয়তো অনেক অর্থ উপার্জন করতে পারবে। তারা হয়তো তাদের মনের মতো জীবন সঙ্গী কে খুঁজে পাবে এবং দুজনে এক সাথে হয়তো আনন্দের সাথে জীবন অতিবাহিত করতে পারবে।
                                
            Advertisement
                            
                        
            খুশবন্ত, Khushvant এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা 
7 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে। 
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা থেকে বোঝা যায় যে যে মানুষদের নাম খুশবন্ত, Khushvant হয় সেই মানুষদের সাধারণত তাদের প্রতিবেশীরা খুবই পছন্দ করে। তাদের সমাজের মানুষেরা সাধারণত তাদের মিশুকে স্বভাবের জন্য তাদের সাথে কথা বলতে ভালোবাসে। তবে তারা হয়তো তাদের কর্ম জীবনে একই ধরণের ব্যক্তিত্ব বজায় রাখবে না। তারা হয়তো তাদের সহকর্মীদের সাথে খোলাখুলি ভাবে কথা বলতে পছন্দ করবে না। এর জন্য হয়তো তাদের কর্ম জীবনেরও ক্ষতি হতে পারে। তাদের এরম স্বভাবের জন্য কিছু লোক হয়তো ধরেই নেবে যে তারা আত্মকেন্দ্রিক। তবে তা হয়তো সত্যি হবে না। তারা হয়তো খুবই মিশুকে আর খোলা মনের মানুষ হবে। তাদের কর্মক্ষেত্রের সমস্যাগুলি হয়তো এই কারণেই হবে যে তারা হয়তো অন্যদের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে ব্যর্থ হবে এবং তারা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে কোনো ভাবেই আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠতে পারবে না। তারা সাধারণত তাদের কর্ম জীবনের প্রতি অত্যন্ত দৃঢ়প্রতিজ্ঞ মনোভাব নিয়ে চলবে। তারা সাধারণত খুবই পরিশ্রমী ও দৃঢ় মনোভাব নিয়ে কাজ করবে এবং একই সাথে তারা হয়তো অবিচলিত থাকবে। তারা সাধারণত শান্তিপ্রিয় মানুষও হবে। নতুন বন্ধুদের সংস্পর্শে আসার সময় হয়তো তাদের সচেতন ও নির্বাচনশীল হতে হবে। তারা সাধারণত সমাজসেবী ও বিনীত প্রকৃতির মানুষ হবে। তারা সাধারণত গরীব ও দুস্থ মানুষদের নিঃস্বার্থভাবে সাহায্য করতে চাইবে। তারা সাধারণত ধীরেসুস্থে কাজ করতে পছন্দ করবে। তারা হয়তো সব সময় চেষ্টা করবে তাদের কাজ যেন নিখুঁতভাবে সম্পন্ন হয়। তারা হয়তো একটি স্বাচ্ছন্দের জীবনের থেকে শান্তির জীবনের সন্ধান বেশি করে করবে। তাদের কঠোর পরিশ্রমের জন্য হয়তো তাদের শরীর খারাপ করবে। তারা হয়তো কোনো দীর্ঘস্থায়ী অসুখে ভুগবে। সুতরাং তাদের হয়তো নিজেদের কাজ ও স্বাস্থ্যের মধ্যে স্থিতিশীলতা বজায় রাখা উচিত। আসলে এটা সাধারণত সবার জন্যই প্রযোজ্য।
.
            
যে জাতকদের নাম খুশবন্ত, Khushvant হয় সেই জাতকদের সাধারণত অনেক অনেক বন্ধু হয়। তারা হয়তো মানুষের সেবা করতে খুবই ভালোবাসবে। মানুষের ভালো করতে সাধারণত তাদের মনই জোর করবে এবং তারা হয়তো সব সময় এটা করার সুযোগ খুঁজবে। সাধারণত তারা অন্যদের সাহায্য করার জন্য অর্থ ব্যয় করতে প্রস্তুত থাকবে এবং এই ব্যাপারে হয়তো তারা নিজেদের কথা একদমই ভাববে না। সাধারণত তাদের এই অপ্রয়োজনীয় খরচের জন্য তাদের দারিদ্রের মধ্যে পরতে হবে। এই জাতকেরা হয়তো এতো বেশি অর্থ সমাজসেবার কাজে ব্যবহার করে ফেলবে যে তাদের নিজেদের জন্য তারপর টাকা ধার করতে হবে। খুশবন্ত, Khushvant রা সাধারণত অনেক নৈতিক চিন্তাভাবনা করবে এবং তাদের জীবনে তা কঠোর ভাবে মেনেও চলবে। তাদের এই ব্যক্তিত্বের জন্য হয়তো তারা তাদের জীবনে বিপদে পরবে। তারা খ্যাতি ও স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য সাধারণত অনেক কষ্ট করবে। তারা হয়তো নিপুণভাবে কথা বলতে পারবে যার ফলে সাধারণত তাদের আশপাশের সবাই তাদের ভালোবাসবে। যে কোনো কাজের সময়ই এই মানুষেরা হয়তো তাদের ন্যায়নিষ্ঠ ব্যক্তিত্ব বজায় রাখবে। সাধারণত এই মানুষদের ওপর ভরসা করা যাবে এবং তাদের হয়তো সেই সব দায়িত্ব দেওয়া যাবে যা ভরসাযোগ্য কাউকে দেওয়ার কথা। সাধারণত তারা পরম্পরাগতো ধ্যানধারণা বজায় রেখে চলবে। তারা হয়তো অনেক জ্ঞান ও শিক্ষার অধিকারী হবে। তাদের রক্ষনাবেক্ষন করার ক্ষমতা সাধারণত প্রশংসনীয় হবে। তাদের পর্যবেক্ষণ করার ক্ষমতাও হয়তো খুব ভালো হবে। সাধারণত ভগবান বিষ্ণু তাদের ইষ্টদেবতা হবেন আর তারা হয়তো তীক্ষ্ণ বুদ্ধিধারী হবে। সাধারণত তারা কথা বলার থেকে কাজ করায় বেশি বিশ্বাসী হবে। তারা হয়তো শুধুমাত্র নিজেদের পরিশ্রম ও বুদ্ধির দ্বারা কিছু লাভ করতে চাইবে।
              নাম 
খুশবন্ত, Khushvant বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে 
 সুখ, সমৃদ্ধিতে ভরপুর একটি জীবন. এই নাম 
37 সংখ্যার অন্তর্গত                       
                                
যে মানুষদের নাম খুশবন্ত, Khushvant হয় সেই মানুষেরা সাধারণত কোনো নাম করা ব্যক্তিত্ব হয় যাকে হয়তো অন্যরা এক ডাকে চিনে ফেলতে পারবে অনেক লোকের মধ্যে থেকে। এই দিক থেকে হয়তো এই নাম যে মানুষদের হয় তাদের খুবই সৌভাগ্যশালী মনে করা যেতে পারে। এই মানুষদের মধ্যে সাধারণত একটি স্নেহময় ব্যক্তিত্ব দেখা যাবে যার জন্য তারা হয়তো অন্য সকল মানুষদের থেকে আলাদা হবে। তাদের হয়তো গরীব ও পিছিয়ে পড়া মানুষদের জন্য খুব মন কাঁদবে। তারা হয়তো সত্যিই বিপর্যস্থ মানুষদের পাশে থাকতে চায় ও তাদের সাহায্য করতে চায়। সুতরাং তাদের এই উদ্যোগের দ্বারা তারা হয়তো অনেক মানুষের সাহায্য করতে পারবে। এই নামের মানুষেরা সাধারণত চায় যে আর সবার দৃষ্টি যেন সব সময় তাদের দিকে থাকুক। তারা হয়তো চাইবে যে অন্যেরা যেন সব বিষয়ে তাদের ওপর নির্ভর করুক। এই কারণেই হয়তো তাদের কর্ম জীবনে তারা সাফল্য অর্জন করতে পারে। এই নামের মানুষদের মধ্যে অত্যন্ত মনোমুগ্ধকারী হওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে। তারা সাধারণত খুবই নির্ঝঞ্ঝাট মানুষ হয় এবং হয়তো খুব সহজেই কোনো গুরুতর সমস্যাকে সহজ করে তুলতে পারে। সুতরাং তাদের মধ্যে হয়তো যে কোনো পরিস্থিতিকেই বিপদমুক্ত করার ক্ষমতা থাকে। এই মানুষেরা যদি জীবনে খুব বেশি মাত্রায় সাফল্য অর্জন করতে শুরু করে তাহলে হয়তো আকস্মিকভাবে তাদের অধঃপতন ঘটারও খুব বেশি সম্ভাবনা থেকে যায়। সুতরাং তারা যখন সাফল্যের চূড়ায় থাকবে তখন তাদের উচিত খুব দৃঢ় প্রকৃতির হওয়ার ও নিজেদের অবদানের জন্য গর্ব না করার সাধারণত। তারা হয়তো কোনো সমাজসেবা মূলক কাজে যোগদান করা উচিত। এর সাহায্যে হয়তো তারা সম্মান ও খাতির অর্জন করতে পারবে।